1. bpdemon@gmail.com : Daily Kaljoyi : Daily Kaljoyi
  2. ratulmizan085@gmail.com : Daily Kaljoyi : Daily Kaljoyi
হবিগঞ্জে হাওরে পড়ে আছে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের যুদ্ধবিমানের ধংসাবশেয
বাংলাদেশ । শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪ ।। ১৯শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৬ হিজরি

হবিগঞ্জে হাওরে পড়ে আছে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের যুদ্ধবিমানের ধংসাবশেয

নূরুজ্জামান ফারুকী:
  • প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ২১ ডিসেম্বর, ২০২১
  • ২৪৬ বার পড়েছে

নবীগঞ্জ উপজেলার ১২নং কালিয়ারভাঙ্গা গ্রামের পার্শ্ববর্তী হাওরে এখনো পড়ে আছে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের একটি বিধ্বস্ত যুদ্ধবিমান। মাটির উপরে কিছু অংশ থাকলেও এলাকাবাসীর দাবি মাটির নিচে আছে এই যুদ্ধবিমানের অনেক অংশ। নবীগঞ্জ থানার ১২নং কালিয়ারভাঙ্গা গ্রামের পার্শ্ববর্তী হাওয়ে পড়ে আছে ২য় বিশ্বযুদ্ধের একটি যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ। স্থানীয় প্রবীন বয়স্করা বলেন,১৯৪২ সালের দিকে আশ্বিন মাসের এক সকালে একটি বিমান কালিয়ারভাঙ্গা ও শ্রীমতপুর গ্রামের উপর দিয়ে বেশ কিছুবার উড়ার পর হঠাৎ তারা একটি বিকট শব্দ শুনেন। শব্দ শুনে তারা হাওড়ের দিকে গেলে ধুয়ায় আচ্ছন্ন অবস্থায় কিছু দেখতে পান না। পরে ধোয়া সরলেও ৬ দিন ব্যাপী এই যুদ্ধ বিমানে আগুণ জ্বলতে থাকে।

উক্ত বিমানের জিনিসপত্র আনতে অনেক মানুষ নৌকায় করে বিমানের কাছে যান, সে সময় হঠাৎ বিমানের ভিতরে থাকা একটি মিসাইল বিস্ফোরণ হলে স্থানীয় শ্রীমতপুর গ্রামের সাজিদ মিয়া ও খালেক মিয়া বিস্ফোরিত হয়ে মৃত্যুবরণ করেন তাদের সহপাঠী তরিক মিয়ার একটি চোখ ক্ষতিগ্রস্ত হয়। তারপর এই বিমানের কাছে কেউ ভয়ে যায়নি। এক প্রবীন বলেন সে সময় সরকারি একটি বাহিনী শ’খানেক বোমা দিয়ে বিমানটি ধ্বংস করলেও এর বেশিরভাগ অংশ থেকে যায়। স্থানীয় লোকজন কিছু কিছু অংশ নিয়ে গেলেও এর অনেকটাই মাটির নিচে আছে বলে দাবি প্রবীণদের। স্থানীয়দের দাবি এই বিমানটি উদ্ধার করে যথাযথ সংরক্ষণ করে রাখা হোক। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের যুদ্ধ বিমানটি দ্রুত মাটির নিচ থেকে উদ্ধার করে যথাযথ সংরক্ষণের মাধ্যমে এটার ইতিহাস তুলে ধরার দাবি এলাকাবাসীর।ছু অংশ থাকলেও এলাকাবাসীর দাবি মাটির নিচে আছে এই যুদ্ধবিমানের অনেক অংশ। নবীগঞ্জ থানার ১২নং কালিয়ারভাঙ্গা গ্রামের পার্শ্ববর্তী হাওয়ে পড়ে আছে ২য় বিশ্বযুদ্ধের একটি যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ।

স্থানীয় প্রবীন বয়স্করা বলেন,১৯৪২ সালের দিকে আশ্বিন মাসের এক সকালে একটি বিমান কালিয়ারভাঙ্গা ও শ্রীমতপুর গ্রামের উপর দিয়ে বেশ কিছুবার উড়ার পর হঠাৎ তারা একটি বিকট শব্দ শুনেন। শব্দ শুনে তারা হাওড়ের দিকে গেলে ধুয়ায় আচ্ছন্ন অবস্থায় কিছু দেখতে পান না। পরে ধোয়া সরলেও ৬ দিন ব্যাপী এই যুদ্ধ বিমানে আগুণ জ্বলতে থাকে। উক্ত বিমানের জিনিসপত্র আনতে অনেক মানুষ নৌকায় করে বিমানের কাছে যান, সে সময় হঠাৎ বিমানের ভিতরে থাকা একটি মিসাইল বিস্ফোরণ হলে স্থানীয় শ্রীমতপুর গ্রামের সাজিদ মিয়া ও খালেক মিয়া বিস্ফোরিত হয়ে মৃত্যুবরণ করেন তাদের সহপাঠী তরিক মিয়ার একটি চোখ ক্ষতিগ্রস্ত হয়। তারপর এই বিমানের কাছে কেউ ভয়ে যায়নি। এক প্রবীন বলেন সে সময় সরকারি একটি বাহিনী শ’খানেক বোমা দিকে বিমানটি ধ্বংস করলেও এর বেশিরভাগ অংশ থেকে যায়। স্থানীয় লোকজন কিছু কিছু অংশ নিয়ে গেলেও এর অনেকটাই মাটির নিচে আছে বলে দাবি প্রবীণদের। স্থানীয়দের দাবি এই বিমানটি উদ্ধার করে যথাযথ সংরক্ষণ করে রাখা হোক। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের যুদ্ধ বিমানটি দ্রুত মাটির নিচ থেকে উদ্ধার করে যথাযথ সংরক্ষণের মাধ্যমে এটার ইতিহাস তুলে ধরার দাবি এলাকাবাসীর।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

Archive Calendar

শনি রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র
 
১০১১১২১৩১৪১৫
১৬১৭১৮১৯২০২১২২
২৩২৪২৫২৬২৭২৮২৯
৩০  
প্রকাশক কর্তৃক জেম প্রিন্টিং এন্ড পাবলিকেশন্স, ৩৭৪/৩ ঝাউতলা থেকে প্রকাশিত এবং মুদ্রিত।
প্রযুক্তি সহায়তায় Hi-Tech IT BD