1. bpdemon@gmail.com : Daily Kaljoyi : Daily Kaljoyi
  2. ratulmizan085@gmail.com : Daily Kaljoyi : Daily Kaljoyi
সরাইলে হাতুড়ীর নেই টং-টাং শব্দ!কামারশালায় নেই কোন ব্যস্ততা!!
বাংলাদেশ । রবিবার, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ।। ৩রা রবিউল আউয়াল, ১৪৪৬ হিজরি
ব্রেকিং নিউজ
সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে বিপুল পরিমাণ অস্ত্র উদ্ধার সিলেটে যৌথবাহিনীর অ্যাকশন শুরু; লাপাত্তা অস্ত্রধারীরা সচিবদের সঙ্গে বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা শিক্ষকদের হেনস্থা ও জোরপূর্বক অপসারণ বন্ধের দাবিতে মৌলভীবাজারে শিক্ষার্থীদের সমাবেশ ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফের গুলিতে সিলেট সীমান্তে স্কুলছাত্রীর মৃত্যুর অভিযোগ সিলেট শহর জুড়ে আবারও ছয়লাভ নিবন্ধন ছাড়া অবৈধ অটোরিক্সা সিএনজি ভারতে পাচারকালে তাহিরপুর সীমান্তে ইলিশের চালান জব্দ! চাঁদপুর নার্সিং ইনস্টিটিউটে সিনিয়র জুনিয়র দ্বন্দ্বের সংঘর্ষে আহত ১০ রাস্তা নয় এ যেন মরণ ফাঁদ পালাতে গিয়ে বিমানবন্দরে যুবলীগের দুই নেতা আটক

সরাইলে হাতুড়ীর নেই টং-টাং শব্দ!কামারশালায় নেই কোন ব্যস্ততা!!

মো. তাসলিম উদ্দিন
  • প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১৫ জুলাই, ২০২১
  • ১০৫৯ বার পড়েছে

সারাবছর কামারশালায় বা পট্রিতে হাতুড়ীর টং-টাং শব্দ শোনা না গেলেও ঈদুল আযহা( কুরবানী) সময় কামারশালায় দা চাকু শান কাজে ব্যস্ততার মধ্যে কাটাতে হয় কামার সম্প্রদায়।বতর্মান করোনা ভাইরাসের প্রভাব পরেছে কামার পট্টিতেও। বিগত বছরগুলোতে ঈদ উল আযহাতে কামারদের ব্যস্ততা বাড়লেও করোনা আর লকডাউনের কারণে আসন্ন ঈদে সরাইল উপজেলা কামার পট্টিতে নেই ব্যস্ততা।

করোনার আগের চেয়ে বর্তমানে তাদের আয় কমেছে কয়েকগুন। এমন কথা জানালেন পল্টন কর্মকার।আজ সরেজমিনে গেলে জানাযায় তাদের সাথে আলাপ কালে তারা বলেন, করোনা ভাইরাসের প্রভাব পরেছে কামার পট্টিতেও। বিগত বছরগুলোতে ঈদ উল আযহাতে কামারদের ব্যস্ততা বাড়লেও করোনা আর লকডাউনের কারণে আসন্ন ঈদে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরাইলে কামার পট্টিতে নেই ব্যস্ততা। করোনার আগের চেয়ে বর্তমানে তাদের আয় কমেছে কয়েকগুন।

এনজিও আর ব্যাংকের লোনে জড়িত অনেকে। বিক্রি কম থাকায় লোনের কিস্তি দিতেও হিমশিম খাচ্ছেন কর্মকাররা। যা আয় হয় তা দিয়ে পরিবার-পরিজন নিয়ে চলতেই দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে তাদের। কোন কোন পরিবারের সদস্য পাঁচ থেকে ছয় জন। যে টাকা আয় হয় তা দিয়ে তাদের সংসার চলেনা। কোন ভাবে সময়ের কারণে চলতে হয়।

সরাইল উপজেলার কর্মকার পল্টন জানান, এখানে আমরা তিন ভাই কাজ করি। তিন ভাইয়ের পরিবারের প্রায় ২০-২৫ জনের খানেওয়ালা আছে। এখন যে কাজ করি লকডাউনে আর করোনার মাঝে মানুষ আসে না। আগের মতো কাজ নেই। কর্মকার পল্টন বলেন,করোনার আগে যেখানে ঈদ মৌসুমে তার আয় হতো ৫থেকে ৬হাজার টাকা, বর্তমানে সেখানে তার আয় হচ্ছে মাত্র ১ থেকে ২ হাজার টাকা। এখন যা আয় হয় তা তার দোকান ভাড়া আর সংসার চালাতেই হিমশিম খেতে হচ্ছে। সে তুলনায় আয় নেই। যা আয় হয় তা নিয়ে টানাফোঁড়নে চলে সংসার।

একই হাল সুশীল কর্মকারেরও।এ নিয়ে চরম হতাশ রয়েছেন তারা তিন ভাই। কোন সহযোগিতার কথা জানতে চাইলে পল্টন কর্মকার বলেন, নাম নিয়েছে এখনো কিছু পাইনি,তবে শুনেছি হয়তো ১০ বা ২০ কেজি চাউল দিতে পারে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

Archive Calendar

শনি রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র
 
১০১১১২১৩
১৪১৫১৬১৭১৮১৯২০
২১২২২৩২৪২৫২৬২৭
২৮২৯৩০  
প্রকাশক কর্তৃক জেম প্রিন্টিং এন্ড পাবলিকেশন্স, ৩৭৪/৩ ঝাউতলা থেকে প্রকাশিত এবং মুদ্রিত।
প্রযুক্তি সহায়তায় Hi-Tech IT BD