1. bpdemon@gmail.com : Daily Kaljoyi : Daily Kaljoyi
  2. ratulmizan085@gmail.com : Daily Kaljoyi : Daily Kaljoyi
সরাইলে হাতুড়ীর নেই টং-টাং শব্দ!কামারশালায় নেই কোন ব্যস্ততা!!
বাংলাদেশ । শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪ ।। ১৯শে মহর্‌রম, ১৪৪৬ হিজরি
ব্রেকিং নিউজ
কোটা নিয়ে আপিল বিভাগের রায় অনুযায়ী প্রজ্ঞাপন জারি কোটা নিয়ে আপিল বিভাগের রায় অনুযায়ী প্রজ্ঞাপন জারি মৌলভীবাজারে কাঁচাবাজার সহ নিত্য পন্যের দাম অস্থিতীশীল। কোটা বহাল রাখার দাবিতে ফুলবাড়ীতে মুক্তিযোদ্ধাদের বিক্ষোভসহ মানববন্ধন কোটা সমাধানের দাবিতে ফুলবাড়ীতে শান্তিপূর্ণভাবে বিক্ষোভসহ সমাবেশ কোটা বিরোধী আন্দোলনে উত্তাল সৈয়দপুর শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ মিছিল সারাদেশে আন্দোলনকারীদের ওপরে হামলার প্রতিবাদে উত্তাল ইবি বড়পুকুরিয়া কয়লা খনি এলাকার ঘরবাড়ীর ক্ষতিপূরণের দাবিতে মানববন্ধন সৈয়দপুরে বৃষ্টির পানিতে বন্দি ভুক্তভোগিদের সড়ক অবরোধ গুলিবিদ্ধ যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প

সরাইলে হাতুড়ীর নেই টং-টাং শব্দ!কামারশালায় নেই কোন ব্যস্ততা!!

মো. তাসলিম উদ্দিন
  • প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১৫ জুলাই, ২০২১
  • ১০৩৪ বার পড়েছে

সারাবছর কামারশালায় বা পট্রিতে হাতুড়ীর টং-টাং শব্দ শোনা না গেলেও ঈদুল আযহা( কুরবানী) সময় কামারশালায় দা চাকু শান কাজে ব্যস্ততার মধ্যে কাটাতে হয় কামার সম্প্রদায়।বতর্মান করোনা ভাইরাসের প্রভাব পরেছে কামার পট্টিতেও। বিগত বছরগুলোতে ঈদ উল আযহাতে কামারদের ব্যস্ততা বাড়লেও করোনা আর লকডাউনের কারণে আসন্ন ঈদে সরাইল উপজেলা কামার পট্টিতে নেই ব্যস্ততা।

করোনার আগের চেয়ে বর্তমানে তাদের আয় কমেছে কয়েকগুন। এমন কথা জানালেন পল্টন কর্মকার।আজ সরেজমিনে গেলে জানাযায় তাদের সাথে আলাপ কালে তারা বলেন, করোনা ভাইরাসের প্রভাব পরেছে কামার পট্টিতেও। বিগত বছরগুলোতে ঈদ উল আযহাতে কামারদের ব্যস্ততা বাড়লেও করোনা আর লকডাউনের কারণে আসন্ন ঈদে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরাইলে কামার পট্টিতে নেই ব্যস্ততা। করোনার আগের চেয়ে বর্তমানে তাদের আয় কমেছে কয়েকগুন।

এনজিও আর ব্যাংকের লোনে জড়িত অনেকে। বিক্রি কম থাকায় লোনের কিস্তি দিতেও হিমশিম খাচ্ছেন কর্মকাররা। যা আয় হয় তা দিয়ে পরিবার-পরিজন নিয়ে চলতেই দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে তাদের। কোন কোন পরিবারের সদস্য পাঁচ থেকে ছয় জন। যে টাকা আয় হয় তা দিয়ে তাদের সংসার চলেনা। কোন ভাবে সময়ের কারণে চলতে হয়।

সরাইল উপজেলার কর্মকার পল্টন জানান, এখানে আমরা তিন ভাই কাজ করি। তিন ভাইয়ের পরিবারের প্রায় ২০-২৫ জনের খানেওয়ালা আছে। এখন যে কাজ করি লকডাউনে আর করোনার মাঝে মানুষ আসে না। আগের মতো কাজ নেই। কর্মকার পল্টন বলেন,করোনার আগে যেখানে ঈদ মৌসুমে তার আয় হতো ৫থেকে ৬হাজার টাকা, বর্তমানে সেখানে তার আয় হচ্ছে মাত্র ১ থেকে ২ হাজার টাকা। এখন যা আয় হয় তা তার দোকান ভাড়া আর সংসার চালাতেই হিমশিম খেতে হচ্ছে। সে তুলনায় আয় নেই। যা আয় হয় তা নিয়ে টানাফোঁড়নে চলে সংসার।

একই হাল সুশীল কর্মকারেরও।এ নিয়ে চরম হতাশ রয়েছেন তারা তিন ভাই। কোন সহযোগিতার কথা জানতে চাইলে পল্টন কর্মকার বলেন, নাম নিয়েছে এখনো কিছু পাইনি,তবে শুনেছি হয়তো ১০ বা ২০ কেজি চাউল দিতে পারে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

Archive Calendar

শনি রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র
 
১০১১১২
১৩১৪১৫১৬১৭১৮১৯
২০২১২২২৩২৪২৫২৬
২৭২৮২৯৩০৩১  
প্রকাশক কর্তৃক জেম প্রিন্টিং এন্ড পাবলিকেশন্স, ৩৭৪/৩ ঝাউতলা থেকে প্রকাশিত এবং মুদ্রিত।
প্রযুক্তি সহায়তায় Hi-Tech IT BD