1. bpdemon@gmail.com : Daily Kaljoyi : Daily Kaljoyi
  2. ratulmizan085@gmail.com : Daily Kaljoyi : Daily Kaljoyi
সরাইলে হাতুড়ীর নেই টং-টাং শব্দ!কামারশালায় নেই কোন ব্যস্ততা!!
বাংলাদেশ । মঙ্গলবার, ০৬ জুন ২০২৩ ।। ১৫ই জিলকদ, ১৪৪৪ হিজরি
ব্রেকিং নিউজ
হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে চাঁদপুর কারাগারের কয়েদির মৃত্যু নিখোঁজের পাঁচ দিন পর মোটরসাইকেল চালকের অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার কুমিল্লা ইয়াং লইয়ার্স এসোসিয়েশন (২৩ ব্যাচ) এর কমিটির গঠন সভাপতি খন্দকার তানবীর আহমেদ ও সাধারণ সম্পাদক আবু জিহাদ মোহাম্মাদ রুহি। কুমিল্লা নগরীতে বন্ধুদের সঙ্গে পুকুরে নেমে প্রাণ গেলো কলেজ ছাত্র বাঁধনের হাতীবান্ধায় অজ্ঞাত যুবকের মরদেহ মহাসড়ক থেকে উদ্ধার। শ্যালিকা ধর্ষণ মামলায় যাবজ্জীবন দণ্ডপ্রাপ্ত আসামী ২০ বছর পর গ্রেফতার! কুবিতে সাংবাদিক ও ছাত্রলীগের উচ্চবাচ‍্যের ঘটনায় দুটি অভিযোগপত্র জমা কভার্ড ভ্যান ও ফেন্সিডিল’সহ কুমিল্লায় র‌্যাবের হাতে দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার বরুড়ায় অস্ত্রসহ পাঁচ ডাকাত গ্রেফতার ময়মনসিংহে চাচাতো ভাই হত্যা মামলার সাজাপ্রাপ্ত প্রধান আসামী গ্রেফতার

সরাইলে হাতুড়ীর নেই টং-টাং শব্দ!কামারশালায় নেই কোন ব্যস্ততা!!

মো. তাসলিম উদ্দিন
  • প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১৫ জুলাই, ২০২১
  • ৬৮৪ বার পড়েছে

সারাবছর কামারশালায় বা পট্রিতে হাতুড়ীর টং-টাং শব্দ শোনা না গেলেও ঈদুল আযহা( কুরবানী) সময় কামারশালায় দা চাকু শান কাজে ব্যস্ততার মধ্যে কাটাতে হয় কামার সম্প্রদায়।বতর্মান করোনা ভাইরাসের প্রভাব পরেছে কামার পট্টিতেও। বিগত বছরগুলোতে ঈদ উল আযহাতে কামারদের ব্যস্ততা বাড়লেও করোনা আর লকডাউনের কারণে আসন্ন ঈদে সরাইল উপজেলা কামার পট্টিতে নেই ব্যস্ততা।

করোনার আগের চেয়ে বর্তমানে তাদের আয় কমেছে কয়েকগুন। এমন কথা জানালেন পল্টন কর্মকার।আজ সরেজমিনে গেলে জানাযায় তাদের সাথে আলাপ কালে তারা বলেন, করোনা ভাইরাসের প্রভাব পরেছে কামার পট্টিতেও। বিগত বছরগুলোতে ঈদ উল আযহাতে কামারদের ব্যস্ততা বাড়লেও করোনা আর লকডাউনের কারণে আসন্ন ঈদে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরাইলে কামার পট্টিতে নেই ব্যস্ততা। করোনার আগের চেয়ে বর্তমানে তাদের আয় কমেছে কয়েকগুন।

এনজিও আর ব্যাংকের লোনে জড়িত অনেকে। বিক্রি কম থাকায় লোনের কিস্তি দিতেও হিমশিম খাচ্ছেন কর্মকাররা। যা আয় হয় তা দিয়ে পরিবার-পরিজন নিয়ে চলতেই দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে তাদের। কোন কোন পরিবারের সদস্য পাঁচ থেকে ছয় জন। যে টাকা আয় হয় তা দিয়ে তাদের সংসার চলেনা। কোন ভাবে সময়ের কারণে চলতে হয়।

সরাইল উপজেলার কর্মকার পল্টন জানান, এখানে আমরা তিন ভাই কাজ করি। তিন ভাইয়ের পরিবারের প্রায় ২০-২৫ জনের খানেওয়ালা আছে। এখন যে কাজ করি লকডাউনে আর করোনার মাঝে মানুষ আসে না। আগের মতো কাজ নেই। কর্মকার পল্টন বলেন,করোনার আগে যেখানে ঈদ মৌসুমে তার আয় হতো ৫থেকে ৬হাজার টাকা, বর্তমানে সেখানে তার আয় হচ্ছে মাত্র ১ থেকে ২ হাজার টাকা। এখন যা আয় হয় তা তার দোকান ভাড়া আর সংসার চালাতেই হিমশিম খেতে হচ্ছে। সে তুলনায় আয় নেই। যা আয় হয় তা নিয়ে টানাফোঁড়নে চলে সংসার।

একই হাল সুশীল কর্মকারেরও।এ নিয়ে চরম হতাশ রয়েছেন তারা তিন ভাই। কোন সহযোগিতার কথা জানতে চাইলে পল্টন কর্মকার বলেন, নাম নিয়েছে এখনো কিছু পাইনি,তবে শুনেছি হয়তো ১০ বা ২০ কেজি চাউল দিতে পারে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

Archive Calendar

শনি রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র
 
১০১১১২১৩১৪১৫১৬
১৭১৮১৯২০২১২২২৩
২৪২৫২৬২৭২৮২৯৩০
প্রকাশক কর্তৃক জেম প্রিন্টিং এন্ড পাবলিকেশন্স, ৩৭৪/৩ ঝাউতলা থেকে প্রকাশিত এবং মুদ্রিত।
প্রযুক্তি সহায়তায় Hi-Tech IT BD