নানা বিতর্কের জেরে মন্ত্রিত্ব গেলো ডা. মুরাদ হাসানের। গতকাল আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক ওবায়দুল কাদের তার পদত্যাগের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। এবার তাকে দল থেকে বহিস্কার করা হবে কি না তা নিয়ে জল্পনা আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের মধ্যেই। আওয়ামী লীগের পরবর্তী কার্যনিবার্হী পরিষদের সভায় তার দলীয় সদস্যপদের বিষয়ে সিদ্ধান্ত হবে বলে জানিয়েছেন মাহবুব উল আলম হানিফ।
বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার নাতনি জাইমা রহমানকে নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্য করায় ব্যাপক সমালোচিত হন ডা. মুরাদ হাসান। পরে চিত্রনায়িকা মাহিয়া মাহির সাথে তার কথোপকথনের অডিও ভাইরাল হলে তৈরি হয় নতুন বির্তক। এর আগে স্বাস্থ প্রতিমন্ত্রী থাকাকালেও নানান সময়ে বেফাঁস মন্তব্য করে আলোচনার জন্ম দিয়েছিলেন ডা. মুরাদ হাসান।