বরিশালের বানারীপাড়ায় কয়েকদিন পর্যন্ত চলছে বৈরী আবহাওয়া আর জোয়ারের পানিতে তলিয়ে যাচ্ছে নিম্নাঞ্চল।এরই মধ্যে শুরু হয়েছে নদী ভাঙন।ভাঙনের কবলে পরছে নতুন নতুন এলাকা।ভাঙনের ধারাবাহিকতায় ১৩ সেপ্টেম্বর শিয়ালকাঠি ফেরীঘাট সংলগ্ন এলাকার বেশ কিছু অংশ নদী গ্রাস করে নেয়।
নতুন করে ভাঙন ধরায় যোগাযোগ বিছিন্ন অবস্থায় রয়েছে নদী পারাপারের যাত্রীরা।ভাঙনের তীব্রতায় ছোট হয়ে আসছে নদীর পশ্চিম জনপদের মানচিত্র।উপজেলার কয়েকটি ইউনিয়নের হাজারো পরিবার সন্ধ্যানদীর ভয়াল থাবায় বসতভিটা হারিয়ে নিঃস্ব হয়ে গেছে।
মাথা গোঁজার ঠাই টুকু হারিয়ে ফেলেছেন বহু মানুষ।সব কিছু হারিয়ে তাদের চোখ অমানিশার অন্ধকারে ছেয়ে গেছে।এ অবস্থায় বানারীপাড়া-উজিরপুরের উন্নয়নের রূপকার বরিশাল-২ আসনের সংসদ সদস্য মোঃ শাহে আলমের ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় ১২ সেপ্টেম্বর দুপুরে উজিরপুর উপজেলার লস্করপুর লঞ্চ টার্মিনাল সংলগ্ন রাস্তা বাঁচাতে ৪ হাজার ১৮টি বালুভর্তি জিওব্যাগ ফেলা হয়।
পরদিন বানারীপাড়া উপজেলার চাখার ইউনিয়নের চাউলাকাঠি গ্রামে ৮ হাজার ৬শ ৬৬টি ও বাইশারী ইউনিয়নের শিয়ালকাঠি গ্রামে আরো ৮ হাজার ৬শ ৬৬টি জিওব্যাগ ফালানো হয়।এদিকে ভাঙন রোধে স্থায়ী ব্যবস্থা নেওয়ার দাবী জানিয়েছে ভুক্তভোগীরা।