গাছ গোবিন্দগঞ্জের শাখাহার ইউনিয়নের কাটে কামদিয়া ইউনিয়ন গাছ এক ইউনিয়ন পরিষদের সীমানায় কিন্তু টেন্ডারে বিক্রি করে দিয়েছে আরেক ইউনিয়ন পরিষদ।গাছ কাটা শুরু হলে অবাক হয়ে যায় চেয়ারম্যান।তিনি জানেন না কবে হলো টেন্ডার,কে করলো টেন্ডার,কেন কাটা হচ্ছে তাঁর ইউনিয়নের সীমানার রাস্তার গাছ।
মন ঘটনা ঘটেছে গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জ উপজেলা।উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) বরাবর লিখিত অভিযোগ করেছে ভূক্তভোগী চেয়ারম্যান।উপজেলার ৩নং শাখাহার ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান তাহাজুল ইসলাম লিখিত অভিযোগে বলেন,পাশ্ববর্তী কামদিয়া ইউনিয়নের সীমানা সংলগ্ন তাঁর ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ডের অন্তগর্ত আলীগ্রাম মৌজা।
জার প্রায় আড়াই কিলোমিটার রাস্তায় বিভিন্ন প্রজাতির ১ হাজার ১৯টি গাছ আছে।পার্শ্ববতী কামদিয়া ইউনিয়নের পরিষদ নিয়ম বর্হিভূত ভাবে গোপনে টেন্ডার করে বিক্রি করে দিয়েছে তাঁর ইউনিয়নের আলীগ্রাম মৌজার ১০১৯টি গাছ।গোপন টেন্ডারে বিক্রি হওয়া রাস্তার গাছ গুলো কর্তন শুরু করে কাঠ ব্যবসায়ী।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়,গত ১৭ মে কামদিয়া ইউনিয়ন পরিষদ ওই ইউনিয়নের কয়েকটি রাস্তার দুই হাজার ৬৬৫টি গাছের টেন্ডার আহবান করে।৩১ মে সিডিউল খোলা হয় এবং ওই দিনই সব প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ হয়।নিজ ইউনিয়নের রাস্তার গাছের সাথে পার্শ্ববতী শাখাহার ইউনিয়নের আলীগ্রাম মৌজার ১০১৯টি গাছও গোপনে টেন্ডারে যুক্ত করা হয়।
পরিবর্তিতে ২৮ জুন থেকে আলীগ্রাম মৌজার গাছ কাটা শুরু করে।২৯ জুন শাখাহার ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ইউএনও এর কাছে অভিযোগ করে।অভিযোগ প্রসঙ্গে ইউএনও আবু সাঈদ জানান,অভিযোগের সত্যতা পাওয়া গেলে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।