রোজ মঙ্গলবার দুপুর সাড়ে ১২টায় দিকে উপজেলার জুড়ী-ফুলতলা সড়কের পশ্চিম ভবানীপুর গ্রামে ফাতেমা বেগমের বসত ঘরে আগুন লাগে। স্থানীয় বাসিন্দারা এগিয়ে এসে সর্বাত্বক প্রচেষ্টা চালিয়ে আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রনে আনেন। দুই মহিলা ও ৩জন শিশুকে অক্ষত অবস্থায় উদ্ধার করেন। এ সময় তারা আগুনের ধ্বংস স্তূপ থেকে একটি পবিত্র কোরআন শরীফ উদ্ধার করেন।
সরেজমিনে থাকা জনসাধারণ সূত্রে জানা যায়, পবিত্র গ্রন্থটির চার দিকে কিছু কিছু পুড়ে গেলেও লেখাগুলো অক্ষত অবস্থায় রয়েছে। কোরআন শরীফটি স্থানীয় মসজিদে নিয়ে রাখা হলে এ খবর ছড়িয়ে পড়লে এক নজর দেখার জন্য সেখানে অসংখ্য মানুষ সেখানে ভীড় করছেন বলেও জানান।
প্রত্যক্ষদর্শী ওয়েছ আহমদ, হাফিজ শামছুল ইসলাম, মিসবাউল হক, আর কে শিবলু, আব্দুল আজিজ রুহেদ প্রমুখ বলেন- যেহেতু আল্লাহ বলেছেন কোরআনের হেফাজতকারী আল্লাহ নিজে। এটি তার একটি উদাহরণস্বরূপ হয়ে থাকলো।