সুনামগঞ্জ-৫ (ছাতক-দোয়ারাবাজার) নির্বাচনী এলাকাটি ছিল জাতীয় পার্টির দখলে।কিন্তু জোট মহাজোটের কারণে ওই আসনটি আজ আমরা হারিয়েছি।আমাদের ওই আসনটি জাতীয় পার্টির বর্তমান চেয়ারম্যান বিরোধী দলীয় উপনেতা জনতার বন্ধু গোলাম মোহাম্মদ কাদের এমপিকে উপহার দিতে চাই।তিনি বলেন,অতীতে আবুল হাসনাত মোঃ আব্দুল হাই ও ব্যারিষ্টার এম ইয়াহিয়া নির্বাচনে দলীয় প্রার্থী হয়ে অল্প ভোটের ব্যবধানে পরাজিত হন।
সর্বশেষ ১৯৯১ সালে প্রয়াত বীর মুক্তিযোদ্ধা অ্যাডভোকেট আব্দুল মজিদ মাস্টার লাঙল প্রতীকে বিজয়ী হয়ে মহান জাতীয় সংসদে ছাতক-দোয়ারাবাজার উপজেলাবাসীর পক্ষে কথা বলার সুযোগ পেয়েছিলেন।এ সময় ছাতক-দোয়ারাবাজারে অনেক উন্নয়ন সাধিত হয়েছিল।তার আদর্শের অনুসারী হয়ে ছাতক-দোয়ারাবাসীর দোয়া ও প্রেরণা নিয়ে আমিও সে রকম কাজ করে যেতে চাই।
তিনি আর ও বলেন,জাতীয় পার্টি দেশের জন্য কাজ করে বৈপ্লবিক পরিবর্তন এনেছে।সাবেক সফল রাষ্টপতি দেশের সকল মসজিদের বিদ্যুৎ বিল মওকুফ,শুক্রবারকে সাপ্তাহিক ছুটির দিন ঘোষনা ও উপজেলা পরিষদ গঠন করে সাধারণ জনগনের দোরগোড়ায় বিভিন্ন সেবা প্রদানের সুযোগ করে দেন।শুধু তাই নয়,সুনামগঞ্জকে জেলায় রুপান্তরিত করেছিলেন সাবেক সফল রাস্ট্রনায়ক পল্লীবন্ধু আলহাজ্ব হোসেইন মুহম্মদ এরশাদ।
আমি আপনাদের সকলের সহযোগিতা ও দোয়া নিয়ে আগামী সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহন করে পল্লীবন্ধুর স্বপ্ন বাস্তবায়ন করতে চাই।বৃহস্পতিবার বিকালে দোয়ারাবাজারে সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময়কালে জাপার কেন্দ্রীয় নেতা আলহাজ্ব আব্দুল ওহিদ মোঃ কনা মিয়া স্থানীয় দলীয় নেতৃবৃন্দের উপস্থিতিতে উপরোক্ত কথাগুলো বলেন।