বিভিন্ন কোম্পানির ডিলারসীপ ও বাস ব্যবসায় তিনি একজন সফল ব্যবসায়ী ছিলেন। মরহুম ইব্রাহিম মাষ্টারের তিন স্ত্রীর সংসারে ৩ ছেলে ও ২ মেয়ে রয়েছে। ইব্রাহিম মাষ্টার ৫ জানুয়ারি ২০০৭ সালে মারা যাওয়ার পরে বড় ছেলে হুমায়ুন কবির পিতার রেখে যাওয়া সকল স্থাবর-অস্থাবর সম্পদের দেখভাল করে আসছিলেন। ইতিমধ্যে তিন ভাইয়ের সবার ছোট ভাই আবদুল্লাহকে বরগুনা পৌরশহরের মেকার পট্টির বিল্ডিংয়ের দখল সহ টাকা পয়সার হিসেব বুজিয়ে দিলেও মেজ ভাই আবদুল্লাহ আল ইমরানকে এখন পর্যন্ত পিতার রেখে যাওয়া সম্পদের কোন অংশ বুজিয়ে দেননি বড় ভাই হুমায়ুন কবির। নিজের ন্যায্য পাওনা বুঝে নিতে সোমবার ০১ নভেম্বর সকাল ১০টার সময় বরগুনা পৌরসভার সাহাপট্টিতে থাকা মরহুম ইব্রাহিম মাষ্টারের একটি দোকান ঘর দখল নিলে বড় ভাই হুমায়ুন কবির বিভিন্ন লোক মারফত বাধা দিলেও স্থানীয় লোকজনের চাপে পরে আর সামনে এগিয়ে আসেন নি বড় ভাই হুমায়ুন কবির।
এসময় ভুক্তভোগী মেজ ভাই আবদুল্লাহ আল ইমরান স্থানীয় গণ্যমাণ্যদের সামনে নিজেকে সাবালক দাবি করে পিতার রেখে যাওয়া সম্পত্তি থেকে তার (ইমরান) অংশ বড় ভাই হুমায়ুন কবিরকে বুঝিয়ে দেওয়ার জন্য অনুরোধ করেন।স্থানীয় যুবলীগ নেতা কামরুজ্জামান টুকু বলেন, মরহুম ইব্রাহিম মাষ্টারের বরগুনা পৌরশহরে তিন থেকে চারটি বাড়িসহ বেশ কয়েক কোটি টাকার সম্পত্তি থাকার পরেও ইমরান তার মামার সাথে ভাড়া বাড়িতে থাকে। মা বাবা বিহীন এতিম ছেলেটার সাথে বড় ভাই হুমায়ুন কবির কেন যে এমন টা করছেন তা বোধগম্য নয়।