জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর শেখ মুজিবুর রহমান এর জন্মশতশত বার্ষিকী ও ১৭ই মার্চ জন্মদিন উপলক্ষে গত ১৮ই সেপ্টেম্বর শনিবার জাতীয় জাদুঘর বঙ্গমাতা শেখ ফাজিলাতুনেচ্ছা মুজিব মিলনায়তনে বিকেল ৩টায় বন ও পরিবেশ উপ-কমিটি কর্তৃক আয়োজন করা হয়।উক্ত অনুষ্ঠানের সঞ্চালক ছিলেন দেলোয়ার,বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক,বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ। প্রধান অতিথি ছিলেন বেগম মাতিয়া চৌধুরী,সাবেক কৃষি মন্ত্রী ও বর্তমান সভাপতিমন্ডলীর সদস্য,বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ।
এছাড়াও বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মোঃ মাহবুব উল আলম হানিফ ,যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক,বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ,মাশরাফি বিন মোত্তজা,এমপি ও বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের সাবেক অধিনায়ক,অধ্যাপক ড.নাসরীন আহমাদ সাবেক উপ- উপাচার্য,ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও প্রণব সাহা,সম্পাদক ডিবিসি নিউজ।
এছাড়াও অনলাইনে যুক্ত ছিলেন,আবদুল গাফফার চৌধুরী লেখক গবেষক ও সাংবাদিক,শাহাবুদ্দিন আহমেদ,বীর মুক্তিযোদ্ধা ও বিশ্ববরেণ্য চিত্তশিল্পীএবং অনুষ্ঠানের সভাপতি অধ্যাপক ড.খন্দকার বজলুল হক,চেয়ারম্যান,বন ও পরিবেশ বিষয়ক উপ- কমিটি,বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ এছাড়াও অন্যান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।জাতীয় সংগীত পরিবেশনে মাধ্যমে অনুষ্ঠান শুরু করা হয়।
এরপর অতিথিদের শুভেচ্ছা বক্তব্য ও উক্ত অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের বিভিন্ন স্কুল ও কলেজের ক,খ,গ ও ঘ চারটি শাখায় মোট শাতশো জনের মধ্যে মোট একশো জন বিজয়ী প্রতিযোগির হাতে পুরষ্কার বিতরণ করা হয়।অনুষ্ঠানে অধ্যাপক ড.নাসরীন আহমাদ বলেন মনের মধ্যে আঁকা ছবি প্রকাশ এছাড়াও তিনি বলেন বঙ্গবন্ধু ও বাংলাদেশকে সবাইকে জানতে হবে।অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের উন্নয়ন বিষয়ে আলোচনা করেন মাহবুব উল হানিফ (এমপি)।
তিনি আরও বলেন মানুষ দিনদিন নীতি নৈতিকতা ও সততা হারিয়ে ফেলেছে।তিনি সন্তনদের নীতি নৈতিকতা তৈরীর জন্য উপস্থিত পিতামাতার প্রতি বিশেষ অনুরোধ জানান।তিনি আরও জানান সন্মেতানদের মেধা বিকাশের জন্য লেখাপড়ার পাশাপাশি এধরনের প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করা দরকার।
প্রধান অতিথি তাঁর বক্তব্যে বলেন জাতির পিতা বললে আজ আমরা ধন্য।তিনি আরও বলেন জাতির পিতা ছিলেন শিশুদের প্রতি সদয় ও সংস্কৃতিমনের অধিকারী ছিলেন।এছাড়াও ভার্চুয়ালে বক্তব্য রাখেন অনলাইনে সংযুক্ত ও অন্যান্য অতিথিবৃন্দ।অনুষ্ঠানের শেষে বিজয়ীদের মাঝে উপস্থিত অতিথিবৃন্দ পুরস্কার তুলে দেন।