দোয়ারাবাজারে ইঁদুর-বিড়ালের মতো খাস জায়গা দখল ও উচ্ছেদ খেলা চলছে। একদিকে দখলমুক্তকরণে ঢাক ঢোল পিটিয়ে উচ্ছেদ, অন্যদিকে আবার দখল। উচ্ছেদের পরে আবার দখলের কারণে বারবার অভিযান চালাতে হচ্ছে কর্তৃপক্ষকে। আর এতে অর্থ খরচের পাশাপাশি নষ্ট হচ্ছে সময় এবং জনবল। অবৈধ দখল উচ্ছেদে সরকার যতটা উদ্যোগী ঠিক ততটা কার্যকর পদক্ষেপ নিতে দেখা যাচ্ছে না।
দোয়ারাবাজার উপজেলার বাংলাবাজার ইউনিয়নের কলোণী এলাকায় বিভিন্ন স্থানে অবৈধ দখলদারদের উচ্ছেদ করতে সরকার নানা তৎপরতা বৃদ্ধি করেছে। কিন্তু এরপরও এক শ্রেণির সুযোগ সন্ধানীরা নানাভাবে তৎপর কীভাবে সরকারি বিভিন্ন জায়গা দখল করা যায়। অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদের পরও বাঁশতলার বিভিন্ন স্থানে দখল প্রবণতা অব্যাহতও রয়েছে।
দোয়ারাবাজার উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) ফয়সল আহমদ বেশ কিছু স্থাপনা নির্মাণকালেই অভিযান চালিয়ে কলনী এলাকার সৌদি আরব প্রবাসী মৃত শহিদ মিয়ার ছেলে রমজান ও আরব আমিরাত প্রবাসী আমির হোসেন স্ত্রী নাজমা আক্তার খাস জায়গা উদ্ধার করে।তারপরও কেউ কাঁচা, আধাপাকা আবার কেউ স্থায়ী পাকা ঘর নির্মাণ করে ফেলছে।
সরজমিনে দেখা যায়, উপজেলার কলোনী এলাকায় অদৃশ্য শক্তি কারনে সদ্য ঘর মেরামতের কাজ চলছে। একদিকে প্রশাসন উচ্ছেদের প্রাণান্তকর চেষ্টা করলেও অন্যদিকে কী কারণে বৃদ্ধি পাচ্ছে বাঁশতলা কলোনী এলাকার দখলদারিত্ব। এ নিয়ে জনমনে নানা প্রশ্ন।
এই বিষয়ে জানতে চাইলে দোয়ারাবাজার উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ফয়সল আহমদ বলেন আমি আজ জায়গা টি দেখে আসব।