কেন্দ্রীয় বিএনপির যুগ্ম মহা সচিব, সাবেক এমপি মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল বলছেন যে আওয়ামী লীগ সরকারের ছত্র ছায়ায় পিছনে আছেন বিশেষ বাহিনী হিসেবে মনে করেন অনেক কিছু করেফেলন। এখনকার নেতাকর্মীদের মুখে শুনেছি নতুন নতুন করে গায়েবী মামলা হচ্ছে নতুন নতুন করে তরুণ, যুবক ভাই বন্ধুদের কে গ্রেফতার করা হচ্ছে। গায়েবী ভোটের সরকার কখন ভোট হচ্ছে কেউ যানে না। গায়েবী ভোটের সরকার গায়েবী মামলা,হামলা দেয় এই যে সিস্টেম টা চালু করেছে এটা ঠিক না। গায়েবী কায়দার গায়েবী সরকার আসলে একদিন হঠাৎ করে গায়েব হয়ে যাবে বাংলাদেশে তাদের কে খোজে পাওয়া যাবে না।সেই দিনের অপেক্ষায় আছে বাংলাদেশের মানুষ। তিনি আরও বলেন মুক্তি যুদ্ধের সময় ড. মোশাররফ হোসেন নিজের শিক্ষা বৃত্তির টাকা ফান্ডে জমা করে মুক্তি যুদ্ধের সময় কাজ করেছে। আজ যারা তাকে অপমান করা হচ্ছে আর মুক্তি যুদ্ধের চেতনাকে অপমান করা এক।তিনি আরও বলেন বেগম খালেদা জিয়া অসুস্থ হলেও তার মস্তিষ্ক অসুস্থ না। মনে রাখবেন বেগম খালেদা জিয়া সেই নেত্রী যার জীবনে কোন পরাজয় নাই। শনিবার দুপুরে কুমিল্ল দক্ষিণ ও উত্তর জেলা বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের যৌথ আয়োজনে কেন্দ্রীয় বিএনপির স্থানীয় কমিটির সদস্য সাবেক মন্ত্রী ড.খন্দকার মোশাররফ হোসেন ও সারাদেশে বিএনপির নেতা কর্মীদের উপর অব্যাহত সন্ত্রাসী হামলার ( সন্ত্রাসের) প্রতিবাদে কুমিল্লার বুড়িচং উপজেলার মোকাম ইউনিয়নের কাবিলায় বিক্ষোভ সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে তিনি এসব কথা বলেন।আয়োজিত প্রতিবাদ বিক্ষোভ সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন কেন্দ্রীয় বিএনপির ত্রাণ ও পূর্ণ বাসন সম্পাদক ও কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক হাজী মোঃ আমিন উর রহমান ইয়াছিন অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপির প্রচার সম্পাদক মোঃ মোস্তফা জামান।
বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন কেন্দ্রীয় বিএনপির সদস্য ড. খন্দকার মারুফ হোসেন, কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য সাবেরা আলা উদ্দিন, উত্তর জেলা বিএনপির আক্তার হোসেন, দক্ষিণ জেলা বিএনপির সহ সাংগঠনিক সম্পাদক, ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলা সভাপতি হাজী মোঃ জসিম উদ্দিন, জেলা বিএনপির সদস্য আমিরুজ্জামান আমির, কুমিল্লা উত্তর জেলা মহিলা নেত্রী সুফিয়া বেগম, জেলা যুবদলের আশিকুর রহমান মাহমুদ ওয়াসিম, বুড়িচং উপজেলা বিএনপির সভাপতি হাজী মোঃ মিজানুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক হাজী মোঃ কবির হোসেন, সিনিয়র যুগ্ম সম্পাদক আবু ইউসুফ তুহিন, সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ হুমায়ুন কবির বাবুল,সদস্য আব্দুল অহেদ শুয়া মিয়া, সালাহ উদ্দিন, মোঃ সেলিম হোসেন, ফরিদ খান, দক্ষিণ জেলা ছাত্র দলের সভাপতি নাজিমুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক তোফায়েল আহমেদ, বুড়িচং উপজেলার স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি মোঃ মনিরুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক নজরুল ইসলাম ভূইয়া।উল্লেখ্য যে এর পূর্বে সকালে একই বিষয় নিয়ে বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের যৌথ আয়োজনে উপজেলার নিমসার বাজার এলাকায় সমাবেশের আয়োজন করলে একই স্থানে যুবলীগের কর্মী সভা ডাকে। এতে আইন শৃঙ্খলার অবনতির আশংকায় পুলিশ প্রশাসন সর্তক অবস্থায় থেকে কোন পক্ষের সভা করা থেকে বিরত থাকার আহবান করেন। এর পর বিএনপির প্রতিবাদ বিক্ষোভ সমাবেশ কাবিলা এলাকায় অনুষ্ঠিত হয়।