তারপর আমি দৌড়ে এসে বিদ্যুৎ এর মেইনসুইচ টি বন্ধ করি,আমার চিৎকারের আওয়াজ শুনে দৌড়াদৌড়ী করে আগুননিয়ন্ত্রনে আনার চেষ্টা করে। শত চেষ্টা করার পর ও আগুন নিয়ন্ত্রন করতে না পেরে,দ্রুত গতিতে কচুয়া ফায়ার সার্ভিসকে অবগত করলে, ফায়ার সার্ভিসের লোকজন এসে দীর্ঘ সময় চেষ্টার পর আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।
আগুনে পুড়ে ক্ষতিগ্রস্থ দোকান গুলো হলো-বিসমিল্লাহ মেডিকেল হল এন্ড ট্রেনিং সেন্টার মালিক হলেন মোঃ হালিম সরকার,বিসমিল্লাহ মটরস এন্ড মাইক সার্ভিস মালিক আলী আকবর,সালমান এন্টারপ্রাইজ,ধানের আড়ৎ মালিক মোঃ সাইফুল ইসলাম,রাফি ফার্নিচার মালিক মোঃরিপনসহ একটি কলার আড়ৎ পুড়ে ক্ষতিগ্রস্হ হয়।উক্ত ঘটনার সঠিক তদন্ত সাপেক্ষে,অগ্নিকান্ডের সুত্রপাত খুঁজে বের করে এবং ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের পাশে দাড়ানোর জন্য প্রশাসন ও কচুয়ার সাংসদ ড. মহিউদ্দিন খান আলমগীর এমপি মহোদয়ের সু-দৃষ্টি কামনা করছেন ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীরা।