কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলার পৃথক পৃথক স্থানে ২ স্কুল ছাত্রী গলায় ফাঁসি দিয়ে আত্নহত্যা করে। ১৩ জানুয়ারী দিবাগত গভীর রাতে শারমিন আক্তার(১৭) বাড়ীর দক্ষিণ প্বার্শে কাঠাল গাছের ডালার সাথে গলায় ওড়না পেঁচিয়ে ফাঁসি দিয়ে আত্নহত্যা করে । নিহত শারমিন আক্তার মালাপাড়া ইউনিয়নের মনোহরপুর (বেরীবাধ) গ্রামের মোঃ হোসেনের মেয়ে এবং চন্ডীপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের দশম শ্রেণির শিক্ষার্থী।
খবর পেয়ে ব্রাহ্মণপাড়া থানার এস আই জীবন কৃষ্ণ মজুমদার সঙ্গীয় ফোর্স সহ ঘটনার স্থালে উপস্থিত হয়ে নিহতের লাশের শোরত হাল রিপোর্ট তৈরী করে এবং ময়নাতদন্তের জন্য কুমেক হাসপাতালের মর্গে প্রেরণ করে। এই ব্যাপারে মোঃ সবুজ বাদী হয়ে ব্রাহ্মনপাড়া থানায় একটি অপমৃত্যুর মামলা করে।
অপর দিকে একই দিনে ব্রাহ্মনপাড়া উপজেলার বেজুড়া দক্ষিণ পাড়া গ্রামের মৃত সেকান্দর আলীর মেয়ে স্থানীয় স্কুলের দশম শ্রেণির শিক্ষার্থী ফাহিমা (১৪) রাত ৯টায় বশত ঘরের দক্ষিণ প্বাশে জানালার গ্রীলের সাথে গলায় ওড়না পেঁচিয়ে ফাঁসি দিয়ে আত্নহত্যার চেষ্টা করে। নিহতের পরিবার তাকে জীবিত ভেবে ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলা স্বাস্থ্যকমপ্লেক্সে নিয়ে আসে। কর্তব্যরত ডাক্তার তাকে মৃত ঘোষণা করে।
খবর পেয়ে ব্রাহ্মণপাড়া থানার এস আই বেলাল সঙ্গীয় ফোর্স সহ ঘটনার স্থালে উপস্থিত হয়ে নিহতের লাশের শোরত হাল রিপোর্ট তৈরী করে এবং ময়নাতদন্তের জন্য কুমেক হাসপাতালের মর্গে প্রেরণ করে। এই ব্যাপারে নিহতের বোন ফাতেমা আক্তার বাদী হয়ে ব্রাহ্মনপাড়া থানায় একটি অপমৃত্যুর মামলা করে।