1. bpdemon@gmail.com : Daily Kaljoyi : Daily Kaljoyi
  2. ratulmizan085@gmail.com : Daily Kaljoyi : Daily Kaljoyi
বরিশালের বানারীপাড়ায় জরাজীর্ন অবস্থায় শের ই বাংলা নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়
বাংলাদেশ । বুধবার, ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ।। ৬ই রবিউল আউয়াল, ১৪৪৬ হিজরি
ব্রেকিং নিউজ
সিলেটে টানা কয়েক দিনের তীব্র গরমে মাত্রাতিরিক্ত লোডশেডিং পুলিশের লুট হওয়া ০১টি পিস্তলসহ; গ্রেফতার ০১ ঝালকাঠিতে জমিজমা বিরোধের জের ধরে প্রতিপক্ষের হামলায় নিহত ১ আহত ৩ সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে বিপুল পরিমাণ অস্ত্র উদ্ধার সিলেটে যৌথবাহিনীর অ্যাকশন শুরু; লাপাত্তা অস্ত্রধারীরা সচিবদের সঙ্গে বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা শিক্ষকদের হেনস্থা ও জোরপূর্বক অপসারণ বন্ধের দাবিতে মৌলভীবাজারে শিক্ষার্থীদের সমাবেশ ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফের গুলিতে সিলেট সীমান্তে স্কুলছাত্রীর মৃত্যুর অভিযোগ সিলেট শহর জুড়ে আবারও ছয়লাভ নিবন্ধন ছাড়া অবৈধ অটোরিক্সা সিএনজি ভারতে পাচারকালে তাহিরপুর সীমান্তে ইলিশের চালান জব্দ!

বরিশালের বানারীপাড়ায় জরাজীর্ন অবস্থায় শের ই বাংলা নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়

মোঘল সুমন শাফকাত :
  • প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ৭ অক্টোবর, ২০২১
  • ৫৮১ বার পড়েছে
বরিশালের বানারীপাড়ায় জরাজীর্ন অবস্থায় শের ই বাংলা নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়

বরিশালের বানারীপাড়ায় একাডেমিক স্বীকৃতি পেলেও ২৬ বছরে এমপিও ভূক্ত হয়নি শের ই বাংলা নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়।ফলে শিক্ষক-কর্মচারীরা অনাহারে/ অর্ধহারে দিন কাটাচ্ছেন।এমপিও ভূক্তির জন্য ধর্ণা দিতে দিতে ক্লান্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান কর্তৃপক্ষ।বানারীপাড়া উপজেলার চাখার ইউনিয়নের বড় ভৈৎসর থেকে পার্শবতী চাখার মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের দুরত্ব প্রায় ৪ কিলোমিটার।

এলাকার ছোট ছোট ছেলে মেয়েদের দুর্ভোগ লাঘবের জন্য নিজের ৩ একর ভূমির ওপরে এলাকাবাসীদের নিয়ে ১৯৯৫ সালে অভিবক্ত বাংলার মুখ্যমন্ত্রী শের এ বাংলা এ কে ফজলুল হকের নামানুসারে ওই নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়টি গড়ে তোলেন এলাকার মরহুম বীর মুক্তিযোদ্ধা সিরাজুল হক।পরে ১৯৯৭ সালে বিদ্যালয়টিতে পাঠ দানের এবং ২০০৪ সালে একাডেমিক স্বীকৃতি পায়।

ওইসময় ৮ জন শিক্ষক ও ২ জন চতুর্থ শ্রেনীর কর্মচারী নিয়ে বিদ্যালয়টি চালু করা হয়।বিদ্যালয়টিতে দেড় শতাধিক শিক্ষার্থী রয়েছে।করোনার কারনে অনেক শিক্ষার্থী লেখা পড়া ছেড়ে অন্য কাজে যুক্ত হয়েছে।বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোঃ নাসির উদ্দিন বলেন,২৬ টি বছর ধরে শিক্ষকরা খেয়ে না খেয়ে বিদ্যালয়ের দায়ীত্ব যথাযথ ভাবে পালন করছেন।

বিদ্যালয়ে ৮ জন শিক্ষক দুই জন প্রতিদিন উপস্থিত হতে পারেন না কারন তাদেরকে ঠিক ভাবে যাতায়াতের টাকাও দিতে পারিনা।৬ জনের মধ্যে একজন এনটিআরসির শিক্ষক রয়েছেন।এছাড়া ২ জন চতুর্থ শ্রেনীর কর্মচারী।করোনার পূর্ব পর্যন্ত প্রতিবছর এ বিদ্যালয় থেকে অষ্টম শ্রেনীর সমাপনী পরীক্ষায় ২০ থেতে ৩০ জন পর্যন্ত অংশ নিয়েছে।এবছরও ৮ম শ্রেনীতে ৩০ জনের নিবন্ধন করানো হয়েছে।

বিদ্যালয়ের পরিচালনা পরিষদের সভাপতি প্রতিষ্ঠাতার ছেলে প্রকৌশলী জিয়াউল হক অপু বলেন, ব্যাপক উৎসাহ উদ্দীপনা নিয়ে তার বাবা বিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠা করেছিলেন।পিতা মারা যাওয়ার পর থেকে আমরা বিদ্যালয়ের হাল ধরি।৮ জন শিক্ষক ২ জন কর্মচারীর বেতন,বিদ্যালয়ের আনুসাংগিক খরচ বহন করতে গিয়ে সকলেই হাপিয়ে ওঠেছেন।এ অবস্থায় সরকারের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে বিদ্যালয়টিকে এমপিও ভূক্ত করার জন্য দাবী জানান।

এ বিষয়ে উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মোস্তফা আলম বলেন ইতোমধ্যে উপজেলা একাডেমিক সুপার ভাইজার জয়শ্রী কর ও তিনি বিদ্যালয়টি পরিদর্শন করেছেন এবং বিদ্যালয়টি এমপিও ভুক্তির জন্য তারা চেষ্টা চালাচ্ছেন।চাখার ইউপি চেয়ারম্যান সৈয়দ মজিবুল হক টুকু জানান,বিদ্যালয়ের কার্য পরিচালনার জন্য তার পক্ষ থেকে সর্বদা সহযোগীতা অব্যাহত থাকবে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

Archive Calendar

শনি রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র
 
১০১১১২১৩
১৪১৫১৬১৭১৮১৯২০
২১২২২৩২৪২৫২৬২৭
২৮২৯৩০  
প্রকাশক কর্তৃক জেম প্রিন্টিং এন্ড পাবলিকেশন্স, ৩৭৪/৩ ঝাউতলা থেকে প্রকাশিত এবং মুদ্রিত।
প্রযুক্তি সহায়তায় Hi-Tech IT BD